ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তারকা রাশফোর্ড সহ আরো অন্যান্য ক্যাম্পেইনারদের চাপের ফলে ‘কোভিড-১৯ গ্রীষ্মকালীন খাদ্য তহবিল’ এর বেপারে ইউ – টার্ন নিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এজন্য রাশফোর্ডে’র তৎপরতাই সবচেয়ে বেশি কার্যকর বলে বিবেচিত হচ্ছে। আর তাই তো তার বাল্যকালের সতীর্থ সাঞ্চো, লিভারপুল, ম্যানসিটি এমকি ইংল্যান্ড টিম সহ অনেকের পক্ষ থেকেও তৎক্ষনাৎ অভিনন্দন পেয়েছে রাশফোর্ড।
গ্রীষ্মকালের ছুটির সময় স্কুলের শিশুদের খাদ্য সহায়তা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলও পরে প্রধানমন্ত্রী বিনয়ের সাথে তার আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে প্রায় ১.৩ মিলিয়ন গরীব শিশুদের খাদ্যা তহবিলের জন্য ১২০ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করার ঘোষণা দিতে বাধ্য হন বরিস জনসন, এটি সম্ভব হয়েছে মার্কাস রাশফোর্ডের ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সরকারকে ক্রাইসিসে ফেলার হুমকি দেওয়ার ফলে। প্রধানমন্ত্রী নিজেও স্বীকার করেছেন যে তার এই ইউ-টার্নের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের স্ট্রাইকারের ক্যাম্পেইন, আর তাই তিনি নিজেই ফোন কল করে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান রাশফোর্ড কে। ক্যাম্পেইন সফল হওয়ার পর রাশফোর্ড তার টুইট বার্তায় বলেছে “I don’t know what to say. Just look at what we can do when we come together, THIS is England in 2020.”
আজকের খেলা কখন, কোন চ্যানেলে দেখতে ক্লিক
ব্রিটিশ সরকারের নেয়া নতুন স্কিম এর ফলে স্কুলের গরীব শিশুরা তাদের গ্রীষ্মের ছুটির সময় ৬ সপ্তাহের খাদ্য সহায়তা পাবে।
ছোটবেলায় নিজেও স্কুলের ফ্রি খাদ্যের উপর নির্ভর করতো রাশফোর্ড। আর তাই সে এ ব্যপারে তৎপর হয় যখন সরকার ঘোষণা করেছিলো যে তারা এবার স্কুলগুলোতে খাদ্য সহায়তা দিবেনা। ধন্যবাদ ও অভিনন্দনে ভাসছেন এখন রাশফোর্ড এবং তার এই কৃতিত্বের জন্য তার মাঝে ভবিষ্যৎ ম্যানইউ ক্যাপ্টেন হওয়ার লক্ষন দেখছেন ট্রেভর সিনক্লেয়ার।